বাতাবি
লেবু পুষ্টিগুণে ভরপুর এক ফলের
নাম। দক্ষিণ
পূর্ব এশিয়ায় এই ফল
প্রচুর পরিমাণে পাওয়া যায়।
এই ফল জাম্বুরা বা
ছোলম নামেও পরিচিত।
এ লেবু বিভিন্ন জাতের
হয়ে থাকে। কোনো
জাতের ভেতর লাল টকটকে
কোনোটির ভেতর আবার সাদা। কোনোটির
স্বাদ মিষ্টি আবার কোনোটির
স্বাদ টক হয়।
বাংলাদেশে মৌসুমি ফল হিসেবে
এর যথেষ্ট সমাদর রয়েছে।
বাতাবি লেবুর অনেক ঔষধি গুণ রয়েছে। বাতাবি লেবু ক্যানসার, ডায়াবেটিস ও হৃদরোগের চিকিৎসা ও প্রতিরোধে অত্যন্ত কার্যকর। শরীরের দূষিত ও বিষাক্ত পদার্থ নিঃসরণে বাতাবি লেবুর ভুমিকা প্রমাণিত। বিভিন্ন ধরনের প্রাণঘাতি রোগ প্রতিরোধে বাতাবি লেবুর রস গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। বাতাবি লেবুর রস রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। যে কোনো ধরনের কাটা ছেঁড়া ও ক্ষত সারাতে বাতাবি লেবুর জুড়ি নেই। যকৃত্, দাঁত ও মাড়ির সুরক্ষায় বাতাবি লেবু অতুলনীয়। তাছাড়া অ্যান্টি অক্সিডেন্ট থাকায় বাতাবি লেবু বয়স ধরে রাখতে সহায়তা করে এবং বুড়িয়ে যাওয়া বিলম্বিত করে।
১০০ গ্রাম এর সমপরিমাণ এক কাপ বাতাবি লেবুতে রয়েছে :
মোট ক্যালরি-৩৭। কার্বোহাইড্রেট-৯.২ গ্রাম, প্রোটিন-২.৪ গ্রাম, চর্বি-২গ্রাম, ফাইবার বা আঁঁশ-১.২ গ্রাম এবং চিনি-৭ গ্রাম।
বাতাবি লেবু কেন খাবেন?
এসিডিক হবার কারনে খাদ্য পরিপাকে বাতাবি লেবু অত্যন্ত সহায়ক। হজম হওয়ার পর বাতাবি লেবুর রস অ্যালকালাইন রি-অ্যাকশন তৈরি করে হজমে সহায়তা করে। বাতাবি লেবুর খোসায় রয়েছে প্রচুর পরিমাণে বায়ো-ফ্লাভোনয়েড, যা ক্যানসার কোষ বিস্তার রোধে সহায়তা করে। অতিরিক্ত ইস্ট্রোজেন থেকে শরীরকে মুক্ত রাখার কারণে ব্রেস্ট ক্যানসারের চিকিত্সা ও প্রতিরোধে বাতাবি লেবু ভূমিকা রেখে থাকে। অতিরিক্ত ভিটামিন-সি থাকার কারণে ধমনীর ইলাস্টিক অবস্থা ও দৃঢ়তা রক্ষায় ও বাতাবি লেবু অত্যন্ত কার্যকর। জ্বর, ডায়াবেটিস, নিদ্রাহীনতা, গলার ক্ষত, পাকস্থলী ও প্যানক্রিয়াস এর ক্যানসার এবং অন্যান্য সংক্রামক রোগ চিকিৎসা ও প্রতিরোধে এবং শরীরের ক্লান্তি ও অবসাদ নিরাময়ে বাতাবি লেবুর জুড়ি নেই। বাতাবি লেবুতে রয়েছে পেকটিন যা ধমনীর রক্তে দূষিত পদার্থ জমা হতে বাধা দেয় এবং দুষিত পদার্থ বের করতে সহায়তা করে।
রক্তে কোলেস্টেরল এর মাত্রা কমিয়ে হৃৎপিণ্ড সুরক্ষা এবং হৃদরোগজনিত জটিলতা থেকে শরীরকে রক্ষা করে। শরীরের ওজন কমাতেও বাতাবি লেবু সহায়তা করে। বাতাবি লেবুর ফ্যাট বার্নিং এনজাইম শ্বেতসার ও সুগার শোষণ করে ওজন কমাতে সহায়তা করে। রক্তের লোহিত কণিকাকে টক্সিন ও অন্যান্য দূষিত পদার্থের হাত থেকে রক্ষা করে বিশুদ্ধ অক্সিজেন পরিবহনে সহায়তা করে।
বাতাবি লেবুর অনেক ঔষধি গুণ রয়েছে। বাতাবি লেবু ক্যানসার, ডায়াবেটিস ও হৃদরোগের চিকিৎসা ও প্রতিরোধে অত্যন্ত কার্যকর। শরীরের দূষিত ও বিষাক্ত পদার্থ নিঃসরণে বাতাবি লেবুর ভুমিকা প্রমাণিত। বিভিন্ন ধরনের প্রাণঘাতি রোগ প্রতিরোধে বাতাবি লেবুর রস গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। বাতাবি লেবুর রস রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। যে কোনো ধরনের কাটা ছেঁড়া ও ক্ষত সারাতে বাতাবি লেবুর জুড়ি নেই। যকৃত্, দাঁত ও মাড়ির সুরক্ষায় বাতাবি লেবু অতুলনীয়। তাছাড়া অ্যান্টি অক্সিডেন্ট থাকায় বাতাবি লেবু বয়স ধরে রাখতে সহায়তা করে এবং বুড়িয়ে যাওয়া বিলম্বিত করে।
১০০ গ্রাম এর সমপরিমাণ এক কাপ বাতাবি লেবুতে রয়েছে :
মোট ক্যালরি-৩৭। কার্বোহাইড্রেট-৯.২ গ্রাম, প্রোটিন-২.৪ গ্রাম, চর্বি-২গ্রাম, ফাইবার বা আঁঁশ-১.২ গ্রাম এবং চিনি-৭ গ্রাম।
বাতাবি লেবু কেন খাবেন?
এসিডিক হবার কারনে খাদ্য পরিপাকে বাতাবি লেবু অত্যন্ত সহায়ক। হজম হওয়ার পর বাতাবি লেবুর রস অ্যালকালাইন রি-অ্যাকশন তৈরি করে হজমে সহায়তা করে। বাতাবি লেবুর খোসায় রয়েছে প্রচুর পরিমাণে বায়ো-ফ্লাভোনয়েড, যা ক্যানসার কোষ বিস্তার রোধে সহায়তা করে। অতিরিক্ত ইস্ট্রোজেন থেকে শরীরকে মুক্ত রাখার কারণে ব্রেস্ট ক্যানসারের চিকিত্সা ও প্রতিরোধে বাতাবি লেবু ভূমিকা রেখে থাকে। অতিরিক্ত ভিটামিন-সি থাকার কারণে ধমনীর ইলাস্টিক অবস্থা ও দৃঢ়তা রক্ষায় ও বাতাবি লেবু অত্যন্ত কার্যকর। জ্বর, ডায়াবেটিস, নিদ্রাহীনতা, গলার ক্ষত, পাকস্থলী ও প্যানক্রিয়াস এর ক্যানসার এবং অন্যান্য সংক্রামক রোগ চিকিৎসা ও প্রতিরোধে এবং শরীরের ক্লান্তি ও অবসাদ নিরাময়ে বাতাবি লেবুর জুড়ি নেই। বাতাবি লেবুতে রয়েছে পেকটিন যা ধমনীর রক্তে দূষিত পদার্থ জমা হতে বাধা দেয় এবং দুষিত পদার্থ বের করতে সহায়তা করে।
রক্তে কোলেস্টেরল এর মাত্রা কমিয়ে হৃৎপিণ্ড সুরক্ষা এবং হৃদরোগজনিত জটিলতা থেকে শরীরকে রক্ষা করে। শরীরের ওজন কমাতেও বাতাবি লেবু সহায়তা করে। বাতাবি লেবুর ফ্যাট বার্নিং এনজাইম শ্বেতসার ও সুগার শোষণ করে ওজন কমাতে সহায়তা করে। রক্তের লোহিত কণিকাকে টক্সিন ও অন্যান্য দূষিত পদার্থের হাত থেকে রক্ষা করে বিশুদ্ধ অক্সিজেন পরিবহনে সহায়তা করে।
No comments:
Post a Comment