গাজরের পুষ্টিগুন

বিশেষজ্ঞের মতে, একজন মানুষের সুস্থতার জন্য প্রতিদিন কমপক্ষে ধরনের শাকসবজি ফলমূল খাওয়া উচিত এবং সেই সঙ্গে প্রত্যেকের জানা জরুরি যে, তার জন্য কোন শাকসবজি বা ফলমূল বেশি উপকারী বা কোনটি বাদ পড়লে তাকে ঝুঁকির সম্মুখীন হতে হবে। তাই আজ আমরা জানব গাজরের পুষ্টিগুন।



v  গাজরে আছে প্রচুর ভিটামিন , সি ডি।
v  গাজরে ক্যারোটিন আছে প্রচুর পরিমাণ।
v  পুরুষের সন্তান জন্মদানের ক্ষমতা বৃদ্ধি করে গাজর
v  গাজর শরীরের জ্বালা পেট ফাঁপা দূর করে।
v  গাজর খেলে শরীর নরম সুন্দর হয়।
v  গাজর ক্ষুধা বাড়ায় এবং সহজে হজম হয়।
v  গাজর শরীরের শক্তি বাড়ায় এবং ওজন বাড়ে।
v  গাজর খেলে তা স্ট্রোকের ঝুকিঁ কমায়
v  গাজরের ভিটামিন বিটা ক্যারোটিন ত্বককে উজ্জ্বল করে
v  শরীরের পুষ্টি এবং বুদ্ধির বিকাশে গাজর উপকারী।
v  গাজরের হালুয়া কোষ্ঠকাঠিন্যও দূর করে থাকে।
v  কাটা ছেঁড়া জনিত ইনফেকশন এড়াতে গাজর খুবই কার্যকরী
v  গাজর খেলে রঙ ফর্সা হয়, মুখের সৌন্দর্য বাড়ে। কারণ গাজরে আছে রক্ত পরিষ্কার করার গুণ।
v  যে সব মহিলারা প্রচুর পরিমানে গাজর খান,তারা অপেক্ষাকৃত কম হাঁপানিতে আক্রান্ত হয়ে থাকেন।
v  গাজরে ফসফরাস থাকার জন্য যারা মাথার কাজ করেন তাদের পক্ষে গাজর গাজরের শাক খুব উপকারী।
v  গাজর আমাদের দাঁত হাতকে শক্ত করে শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে।

প্রতি ১০০ গ্রাম পরিমাণ গাজর থেকে ৮২৮৫ মাইক্রোগ্রাম বিটাক্যারোটিন এবং ১৬৭০৬ IU ভিটামিনপাওয়া যায়  ছাড়া ৪১ কিলোক্যালোরি খাদ্যশক্তি, . গ্রাম খাদ্যআঁশ, ভিটামিনবি-.০৪ মিলিগ্রাম, ভিটামিনবি-.০৫ মিলিগ্রাম; . মিলিগ্রাম লৌহ, . মিলিগ্রাম ভিটামিনসি’, ১৩. মাইক্রোগ্রাম ভিটামিনকে’, ১৯ মাইক্রোগ্রাম ফলেট, ৩২০ মিলিগ্রাম পটাশিয়াম, ৩৩ মিলিগ্রাম ক্যালসিয়াম, ১২ মিলিগ্রাম ফসফরাস, ১২ মিলিগ্রাম ম্যাগনেসিয়াম পাওয়া যায়
****************************************************************

No comments:

Post a Comment